Tuesday, August 12, 2008

ডিমের সিঙ্গারা:

উপকরণ:

১. ময়দা
২. নুন
৩. গোলমরিচ গুঁড়ো
৪. ডিম সেদ্ধ
৫. সাদা তেল

রন্ধন প্রণালী :

প্রথমে ময়ান দিয়ে ময়দা ভালো করে নরম করে মেখে নাও, তারপর ডিম সেদ্ধ করে ঠান্ডা করে নাও। এরপর একটা ডিম ধারালো ছুরি দিয়ে প্রায় ৬ টুকরো করে নাও। খুব সাবধানে কাটবে যাতে ডিম থেকে কুসুম’টা না ছেড়ে যায়। এরপর কড়াই’তে অল্প সাদা তেল দিয়ে ডিমের টুকরো গুলো অল্প নুন আর গোলমরিচ দিয়ে নাড়াচাড়া করে নাও। এখানেও সাবধানে করতে হবে যাতে কুসুম’টা ছেড়ে না যায়। তারপর ময়দা থেকে লেচী করে নিয়ে লম্বা লুচির মতো বেলে সেটাকে আধাআধি করে সিঙ্গাড়া’র খোল বানাও। এরপর ডিমের পুর দিয়ে সিঙ্গারা আকারে গড়ে গরম তেলে ভেজে ফেললেই ডিমের সিঙ্গাড়া তৈরী।
তারপর গরম গরম সস্ এর সাথে পরিবেশন করো।





এই সুন্দর ও সহজ পদটি কলকাতা থেকে আমাদের বন্ধু সুনেত্রা ভট্টাচার্য্য ছবিসহ পাঠিয়েছেন।

Monday, August 11, 2008

তন্দুরী চিকেন :

উপকরণ:

১. চিকেন (লেগ ও থাই টুকরো)
২. লেবুর রস (১টা লেবু)
৩. টক দই (৫-৬ টেবল চামচ)
৪. আদা (৫০ গ্রাম)
৫. রসুন (বড় বড় ৩-৪ কোয়া)
৬. তন্দুরী চিকেন মশলা (৪-৫ টেবল চামচ)
৭. কাঁচালঙ্কা (৩-৪টি)
৮. লঙ্কা গুঁড়ো (১/২ টেবল চামচ)
৯. নুন(স্বাদ অনুযায়ী)
১০. জাফরান (দিতেও পারো, নাও পারো)
১১. নুন বিহীন মাখন (unsalted butter) (২ টেবল চামচ)

রন্ধন প্রণালী:

১. চিকেনের লেগ ও থাই টুকরো গুলো নিয়ে চামড়া (স্কীন) ছাড়িয়ে নাও। এবার চিকেনের টুকরো গুলোকে fork দিয়ে ভালো করে ফুটো করে নাও।অনেক জায়গায় ছুরি দিয়ে আড়াআড়ি বা লম্বালম্বি ভাবে (slit) কেটে নাও।
২. এবারে blender এ লেবুর রস, টক দই, আদা, রসুন, তন্দুরী চিকেন মশলা, কাঁচালঙ্কা, নুন ও লঙ্কা গুঁড়ো দিয়ে blend করে নাও, চাইলে রঙ এর জন্য একটু জাফরান দিতে পারো।
৩. এবারে বেকিং ট্রে টা অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল এ কভার করে (পরে পরিষ্কার করতে সুবিধা হবে) তাতে সামান্য সাদা তেল মাখিয়ে নিয়ে চিকেন গুলোতে ভালো করে ম্যারিনেটটা মাখিয়ে রেখে দাও, কমপক্ষে ২ঘন্টা।
৪. নুন বিহীন মাখন (unsalted butter) গরম করে তরল (liquid) করে নাও।
৫. ওভেনটা ৫০০ ডিগ্রীতে প্রিহিট করে চিকেন গুলোর ওপরে মাখন লাগিয়ে বেক্ করতে দাও।ট্রে’টা আঢাকা (uncovered) রেখো।
৬. দই থেকে প্রচুর জল বেরোবে কিন্তু চিন্তা কোরো না, পরে শুকিয়ে যাবে। চিকেনের দুটো দিকই উল্টে উল্টে বেক্ করো।যখন একটা দিক হয়ে যাবে তখন উল্টে দিয়ে আবার বেক্ করো।
৭. বেক্ হয়ে গেলে broil এ দাও যখন gravy টা শুকিয়ে আসবে তখন চিকেনের ওপরে আবার একটু মাখন লাগিয়ে দাও। এভাবে দুটো দিকই করবে। যখন দুটো দিকই হয়ে যাবে দেখবে gravy টাও শুকিয়ে যাবে। এরপর লেবুর রস ও পেঁয়াজ দিয়ে গরম গরম পরিবেশন করো।






ছবিসহ এই রান্নাটি অক্সফোর্ড, আমেরিকা থেকে পাঠিয়েছেন আমাদের বন্ধু রঙ্গনা গোস্বামী।

Sunday, August 10, 2008

মোগলাই পরোটা :

উপকরণ:
পুরের জন্য : (ইচ্ছা অনুযায়ী)
১. চিকেন কিমা (১/২ পাউন্ড)
২. পেঁয়াজ (১টা)
৩. রসুন (২-৩ কোয়া)
৪. আদা (১ ইঞ্চি)
৫. লেবুর রস (২ টেবল চামচ)
৬. লঙ্কার গুঁড়ো (১ টেবল চামচ)
৭. জিরে গুঁড়ো (১ টেবল চামচ)
৮. নুন (স্বাদ অনুযায়ী)
৯. তেল (আন্দাজ মতো)
১০. গোটা গরম মশলা
১১. তেজপাতা (১টা)
১২. চিনি (১/২ টেবল চামচ)
১৩. গরম মশলা গুঁড়ো (১/২ টেবল চামচ)

পুরের জন্য (আবশ্যিক):
১. পেঁয়াজ কুচি (১/২ কাপ)
২. ডিম ফেটানো (১/২টা)

Dough’র জন্য :
১ ময়দা (১কাপ)
২ নুন (১/২ টেবল চামচ)
৩ কালোজিরে (১ চিমটে)
৪ তেল (২ টেবল চামচ অথবা নিজের আন্দাজ মতো দিতে পারে)
৫ ঠান্ডা দুধ (১/২ কাপ)

সাজানোর জন্য :
শশা (১টা) .

রন্ধন প্রণালী : কিমা দিয়ে করলে :
. প্রথমে কিমা টাকে লেবুর রস আর অন্য গুঁড়ো মশলা দিয়ে ম্যারিনেট করে রেখে দাও ২ ঘন্টার জন্য।
২. কড়াইতে তেল গরম করে তেজপাতা, গোটা গরম মশলা ফোড়ন দাও এবং সাথে চিনি দাও।
. তাতে পেঁয়াজ দাও খানিকবাদে রসুন আর আদা বাটা দাও।
৪. পেঁয়াজটা বাদামি হলে তাতে কিমা দাও।
৫. এবার নাড়াতে থাকো, খানিকবাদে নুন দাও আন্দাজ মতো। যখন তেল ছেড়ে দেবে তখন বুঝবে যে রান্না হয়ে গেছে।
৬. কিমাটা এখন ঠান্ডা করে নাও।
(কিমা যদি না থাকে তাহলে শুধু পেঁয়াজ দিয়েও মোগলাই পরোটা বানিয়ে ফেলা যায় চটজলদি।)
. এখন Dough এর উপকরণ গুলো বেশ ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। Dough’টা জলের বদলে ঠান্ডা দুধ দিয়ে মাখবে।
৮. এখন কড়াইতে তেল গরম করতে দাও, লুচি ভাজতে যেমন দাও সেরকম পরিমাণে।
৯. ময়দাটা সমান ভাগে ভাগ করে লেচী বানিয়ে নাও।
১০. যখন বেলবে চেষ্টা করবে যে ওটা যেন খুব পাতলা বেলা হয়।
১১. তেল যখন রেডী হয়ে যাবে (খুব বেশী গরম করবে না) তখন ওই বেলা ময়দার মাঝখানে একটু কিমা আর সাথে একটু ডিম গোলা আর কাচা পেঁয়াজ দিয়ে চারদিক থেকে মুড়ে নেবে।
১২. সঙ্গেসঙ্গেই কড়াই এর তেলে ছেড়ে দেবে, এটা তাড়াতাড়ি করতে হবে না হলে ডিম গলে বেরিয়ে যেতে পারে।
১৩. হালকা আঁচে ভেজে নেবে আর যখন দেখবে ডিম ফুলে উঠছে তখন নামিয়ে নেবে।
১৪. শেষে শশা কুচি আর টমেটো সস্ দিয়ে পরিবেশন করতে পারো।





আমেরিকা থেকে এই রান্নার পদ্ধতি ছবি সহ পাঠিয়েছেন আমাদের বন্ধু দীপান্বিতা বাগচী।

Saturday, August 9, 2008

বেক্ড পমফ্রেট :

উপকরণ:

১. পমফ্রেট (১টি)
২. সয়া সস্ (৪ টেবল চামচ)
৩. চিলি সস্ (৪ টেবল চামচ)
৪. লেবুর রস (২টি মাঝারি সাইজের লেবু)
( যদি বেশী টক পছন্দ না করেন তাহলে লেবুর রসের পরিমাণ কমিয়ে দিতে পারেন )
৫. আদা আর রসুন বাটা ( ৩ টেবল চামচ)
৬. গোলমরীচ গুঁড়ো (আন্দাজ মতো )
৭. নুন (আন্দাজ মতো )
৮. চিনি (আন্দাজ মতো )
৯. পেঁয়াজকলি, শশা, টমেটো : সাজানোর জন্য

রন্ধন প্রণালী :
পমফ্রেট মাছটিকে ভালো করে ধুয়ে নাও। একটি পাত্রে বাকি সব উপকরণ ভালো করে মেশাও। মাছটিকে ভালো করে মাখিয়ে সারারাত ম্যারিনেট করো। পরদিন ওভেন ৪০০ (400)ডিগ্রীতে প্রিহিট করে নাও। বেকিং ট্রে’তে তেল লাগিয়ে মাছটি রাখো আর ওপরে ম্যারিনেশনের গ্রেভীটা ছড়িয়ে দাও।তারপর ৩৫০(350) ডিগ্রীতে ৩০(30)মিনিট বেক করো।এরপর ২/৩ মিনিট দুটো পিঠই ব্রয়েল এ দিয়ে বেক করো।তাতে শুকনো ভাবটা চলে আসবে।
এরপর পরিবেশন করার পাত্রে মাছ টা রেখে শশা, পেঁয়াজ, পেঁয়াজকলি, টমেটো দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করো।






এই সুন্দর পদটি ছবিসহ ক্যালিফোর্ণিয়া, আমেরিকা থেকে পাঠিয়েছেন আমাদের বন্ধু কমলিকা চক্রবর্ত্তী।

Friday, August 8, 2008

ল্যাম্ব কোফতা :

উপকরণ:

১. Lamb Mince
২. আদা
৩. রসুন
৪. লঙ্কাগুঁড়ো
৫. ধনেগুঁড়ো
৬. গরম মশলা গুঁড়ো
৭. পেঁয়াজ ভাজা
৮. কুরানো চীজ(grated cheese)
৯. ধনেপাতা কুচি
১০. কাঁচালঙ্কা কুচি
১১. ডিম
১২. নুন
১৩. চিনি
১৪. টমেটো পিউরি (কম পরিমান)

রন্ধন প্রণালী :

এগুলো সব মিশিয়ে বল এর আকারে করে প্রিহিট ওভেনে সর্বোচ্চ উষ্ণতায় রান্না করো। একদিক হয়ে গেলে উল্টে দাও।এভাবে দু’দিক হয়ে গেলে টমেটো সস্ দিয়ে পরিবেশন করো।





ছবি সহ এই রান্না টি যুক্তরাজ্য (U.K) থেকে পাঠিয়েছেন আমাদের বন্ধু তানিয়া সরকার।

খামান ধোকলা :

উপকরণ:

১. ছোলার ডাল (২ চা’কাপ)
২. খাবার সোডা (১/২ চা’চামচ)
৩. হিং (১/৪ চা’চামচ)
৪. কাঁচালঙ্কা (৪টে)
৫. তেল (৫ টেবল চামচ)
৬. আদা (১/২ ইঞ্চি)
৭. সরষে (১/৪ চা’চামচ)
৮. কারিপাতা (৭-৮টা)
৯. গোটা লাল লঙ্কা(১ টা)
১০. ধনে পাতা কুচানো (১/২ কাপ)
১১. নারকেল কুরানো (১/২ কাপ)
১২. নুন (স্বাদ অনুযায়ী)

রন্ধন প্রণালী:
ডালটা সারারাত ভিজিয়ে রাখো। পরের দিন একটু গোটা গোটা (মিহি না) করে মিক্সিতে বেটে নাও। এবার সেটা আলাদা করে রেখে দাও ৬-৭ ঘন্টার জন্য গেঁজাতে (ferment হতে) দাও।
এবার কাঁচালঙ্কা আর আদা বেটে নাও। তারপর এই ৬-৭ ঘন্টা রেখে দেওয়া ডালে নুন, হিং, কাঁচালঙ্কা ও আদা বাটা, খাবার সোডা, ২ টেবল চামচ জল ও অর্ধেক তেল মিশিয়ে ভালো করে ফেটাও।

স্টীমার বা কুকার এ করলে:
একটা থালাতে একটু তেল লাগিয়ে স্টীমার বা কুকারের মধ্যে মাঝারি আঁচে ২০ মিনিট রান্না করো। পরে ঠান্ডা হলে ১ ১/২ ইঞ্চি কিউবে কাটো।

মাইক্রোওয়েভ এ করলে:
ইডলি কুকার বা প্লেট এ উচ্চ (high) উষ্ণতায় ৪-৫ মিনিটের মতো রান্না করো। পরে ঠান্ডা হলে ১ ১/২ ইঞ্চি কিউবে কাটো।

এবার বাকি তেলটা একটা প্যান এ গরম করো। তাতে সরষে, গোটা লাল লঙ্কা মেশাও। যখন সরষে দানা গুলো ফাটতে থাকবে তখন কারিপাতা মেশাও।পরে ধোকলার ওপর ঢেলে দাও ও আস্তে আস্তে মিশিয়ে দাও।

শেষে ধনে পাতা কুচি ও নারকেল কুরানো দিয়ে পরিবেশন করো।






খামান ধোকলা এই গুজরাটি পদটি রান্না করে ছবিসহ পাঠিয়েছেন আমাদের লন্ডনের বন্ধু অদিতি ঋষি।

হযবরল ডাল:

উপকরণ:
১. গোটা মুগ (তরকা) ডাল
২. রাজমা ডাল
৩. ঘুগনীর মটর
৪. পেঁয়াজ (১টা মাঝারি-কুচো করে কাটা)
৫. টমেটো (১টা মাঝারি-কুচো করে কাটা)
৬. আদা (১টুকরো)
৭. রসুন (১ কোয়া)
৮. আদা-রসুন বাটা
৯. তেজপাতা (১টা)
১০. গোটা শুকনো লঙ্কা (১টা)
১১. জিরে গুঁড়ো (২ টেবল চামচ)
১২. ধনে গুঁড়ো (২ টেবল চামচ)
১৩. শুকনো লঙ্কা গুঁড়ো (১/২ টেবল চামচ)
১৪. গরমমশলা গুঁড়ো (১/২ টেবল চামচ)
১৫. চিনি (১ টেবল চামচ)
১৬. সাদা তেল (৩ টেবল চামচ)

সাজানোর জন্য:
১. পেঁয়াজ(১টা মাঝারি-কুচো করে কাটা)
২. বাটার

রন্ধন প্রণালী:
তিনরকম ডাল ২-৩ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখার পর অল্প জল, একটুকরো আদা,১ কোয়া রসুন, নুন ও ১ চিমটে হলুদ দিয়ে প্রেসার কুকারে সেদ্ধ করে নিতে হবে। তারপর সেদ্ধ হয়ে গেলে জলটা ছেঁকে আলাদা করে রেখে দিতে হবে। আর একটা চামচ দিয়ে সেদ্ধ আদা ও রসুন’টাকে থেঁতো করে ডালের সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে।

এরপর প্যান এ সাদা তেল গরম করে একটি শুকনো লঙ্কা, তেজপাতা ফোঁড়ন দিয়ে পেঁয়াজ কুচি যোগ করতে হবে। প্রথমে বেশি আঁচে কিছুক্ষণ কষিয়ে তারপর আঁচ কমিয়ে টেবিল চামচ চিনি দিয়ে আরো একটু কষিয়ে আদা- রসুন বাটা দিয়ে কিছুক্ষণ কষার পর টমেটো কুচি যোগ করতে হবে।

পেঁয়াজ- টমেটো থেকে তেল আলাদা হলে জিরে গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো, শুকনো লঙ্কা গুঁড়ো আর গরমমশলা গুঁড়ো যোগ করতে হবে। মাঝে মাঝে ওই আলাদা করে রাখা ডাল সেদ্ধ জল’টা অল্প অল্প ছিটিয়ে দিতে হবে যাতে তলা’টা না ধরে যায়।

এরপর ওই সেদ্ধ ডাল গুলো যোগ করে ভালো করে মিশিয়ে নিতে হবে। এইভাবে কিছুক্ষণ কষার পর বাকি জল’টাও যোগ করে একবার ভালো করে ফুটিয়ে নামিয়ে নিতে হবে।

শেষে ডালের ওপর কাচা পেঁয়াজ কুচি আর বাটার ছড়িয়ে পরিবেশন করতে হবে।






এই রান্নাটি ছবিসহ ওয়েস্ট স্পিনফিল্ড, ম্যাসাচুসেটস থেকে পাঠিয়েছেন আমাদের বন্ধু রিয়া দত্ত।

বেগুন বাসন্তি:

উপকরণ:
১. বেগুন (মাঝারি আকারের ৩-৪ টি)
২. সরষে-পোস্ত বাটা (২ টেবল চামচ)
৩. জিরে গুঁড়ো (১ চা’চামচ)
৪. ধনে গুঁড়ো (১/২ চা’চামচ)
৫. নুন (স্বাদ অনুযায়ী)
৬. হলুদ (স্বাদ অনুযায়ী)
৭. চিনি (স্বাদ অনুযায়ী)
৮. লঙ্কা গুঁড়ো (স্বাদ অনুযায়ী)
৯. টক দই (৩-৪ বড়ো টেবল চামচ)
১০. বেসন (১১/২ চা’চামচ)
১১. কালো সরষে (১ চা’চামচ)
১২. শুকনো লঙ্কা ( ২-৩টে)
১৩. গরম মশলা গুঁড়ো (১/২ চা’চামচ)
১৪. সরষের তেল
১৫. ধনেপাতা কুচি (অনেকটা পরিমানে)

রন্ধন প্রণালী:
প্রথমে মাঝারি আকারের ৩-৪টে বেগুন’কে দুভাগে কেটে নিতে হবে বোঁটা শুদ্ধ।ভালো করে সেদ্ধ হবার জন্য অনেক জায়গায় fork দিয়ে ফুটো করে নিতে হবে। এবার এতে হলুদ, লঙ্কা, আর অল্প চিনি মাখিয়ে কিছুক্ষণ রেখে তারপর নুন মাখিয়ে সরষের তেলে ভেজে তুলে রাখতে হবে।এবার ২-৩ চা’চামচ কালো সরষে, আর ১-১/২ চা’চামচ পোস্ত একটু নুন জলে ভিজিয়ে রেখে তারপর অল্প হলুদ, নুন, কাঁচালঙ্কা ও সামান্য চিনি মিশিয়ে একটা half smooth থকথকে মিশ্রণ বানাতে হবে। blender এ জলের পরিমান এমন ভাবে দিতে হবে যাতে দু’বারের বেশি পিষতে না হয়।কারণ বেশি blend করলে সরষে তেতো হয়ে যায়।এবার একটা পাত্রে ৩-৪ বড়ো টেবিল চামচ টক দই, ১১/২ চা’চামচ বেসন, লঙ্কা গুঁড়ো,ধনে গুঁড়ো ১/২ চা’চামচ আর ১ চা’চামচ জিরে গুঁড়ো মিশিয়ে একটা মিশ্রণ বানাতে হবে। এরপর প্যানে সরষের তেল ভালো করে গরম করে তাতে অল্প চিনি, ১ চা’চামচ কালো সরষে ও দু তিনটে শুকনো লঙ্কা ফোঁড়ন দিতে হবে।চিনিতে লাল রঙ ধরলে ও ফোড়নের আওয়াজ বন্ধ হলে দই-এর মিশ্রণটা ওতে সাবধানে ঢেলে দিতে হবে।মাঝারি আঁচে রেখে কষাতে হবে যতক্ষণ না কড়াই’এর গা থেকে তেল ছেড়ে আসে। এরপর সরষে-পোস্ত বাটা’টা দিয়ে আবার ৬-৮ মিনিট মিডিয়াম আঁচে ঢাকা দিয়ে কষাতে হবে। এরপর এতে গরম জল দিয়ে(এটা মাখা মাখা হয় তাই সেই বুঝে জল দিতে হবে) একবার ফুটে উঠলে ওতে আগে ভেজে রাখা বেগুন গুলো দিয়ে ঢাকা দিয়ে রেখে দিতে হবে যতক্ষণ নাবেগুন পুরো রান্না হয়ে যায়।জলের ভাব বেশি থাকলে ঢাকা খুলে জল’টা শুকিয়ে নিতে হবে। এবার ফ্রেস ধনেপাতা কুচি ছড়িয়ে দিয়ে গ্যাস বন্ধ করে গরম মশলা গুঁড়ো ভালো করে ওপরে ছড়িয়ে ১০-১৫ মিনিট ঢাকা দিয়ে রাখতে হবে। পরিবেশন করার আগে ভালো করে গরম মশলা মিশিয়ে দিতে হবে।



এই রান্নাটি ছবিসহ পাঠিয়েছেন আমাদের বন্ধু সুজাতা চক্রবর্ত্তী, আমেরিকা থেকে।

Thursday, August 7, 2008

চিকেন বিরিয়ানি :

উপকরণ:

১. বাসমতি চাল
২. মাংস
৩. পেঁয়াজ কুচি
৪. পেঁয়াজ বাটা
৫. আদা-রসুন বাটা
৬. দই
৭. লেবুর রস
৮. নুন
৯. হলুদ
১০. জিরেগুঁড়ো
১১. লঙ্কাগুঁড়ো
১২. গরম মশলা গুঁড়ো
১৩. গোটা গরম মশলা
১৪. জাফরান
১৫. তেল
১৬. ঘি।
১৭. সামান্য দুধ ( জাফরান ভেজানোর জন্য)

রন্ধন প্রণালী :
প্রথমে চিকেনের টুকরো গুলোকে কিছুটা তেল, নুন, গরম মশলা গুঁড়ো, হলুদ, জিরেগুঁড়ো, লঙ্কাগুঁড়ো, পেঁয়াজ বাটা, আদা-রসুন বাটা, দই, লেবুর রস দিয়ে ম্যারিনেট করে ৮-৯ ঘন্টা রেখে দাও। এবার বাসমতি চাল ৩০ মিনিট জলে ভিজিয়ে রাখো। এবারে একটা ডেকচীতে জল নিয়ে সেটা গরম করে তাতে গোটা গরম মশলা, নুন, আর কিছুটা তেল দাও। জলটা ফুটে উঠলে তাতে চাল ছেড়ে দাও আর ৭৫% রান্না হলে নামিয়ে নাও। এবার ভাতটাকে একটু ছড়িয়ে রাখো। কড়াইতে ঘি নিয়ে তাতে অনেকটা পেঁয়াজ কুচি বাদামি করে ভেজে নাও।
একটি অ্যালুমিনিয়াম ট্রে নিয়ে তাতে প্রথমে ম্যারিনেট করা চিকেন রেখে দাও। এরও পরে ভাতটা’কে সমান ভাবে ছড়িয়ে দাও, তার উপরে পেঁয়াজ ভাজাটা ছড়িয়ে দাও, আর দুধে ভিজিয়ে রাখা জাফরান ছড়িয়ে দাও। তারপরে কিছুটা ঘি ছড়িয়ে দাও । শেষে ট্রে’টাকে ফয়েল দিয়ে ভালো করে সীল করে ফয়েল এর ওপরে এক-দু জায়গা আড়াআড়ি বা লম্বালম্বি করে কেটে দাও (slit) । ওভেনকে ৪০০(400) ডিগ্রীতে আগে থেকে প্রিহিট(preheat) করে নাও। এরপর ট্রে’টাকে এতে ৪৫ (45) মিনিট রেখে দাও। শেষের ১০ মিনিট উত্তাপ বাড়িয়ে ৪৫০(450)ডিগ্রীতে করে দাও।গরম গরম রায়তার সাথে পরিবেশন করো।





ঈগান, আমেরিকা থেকে এই পদ টির রন্ধন প্রণালী ও ছবি পাঠিয়েছেন আমাদের আর এক বন্ধু পৌলমী সরকার।

ইলিশ মাছের পোলাও :

উপকরণ:

১. ইলিশ মাছের টুকরো (৬ বা ৭টি)
২. গোবিন্দভোগ চাল (১ কেজি)
৩. চিনি (২৫০ গ্রাম)
৪. ঘি (২৫০ গ্রাম)
৫. সরষের তেল (মাছ ভাজার জন্য)
৬. নুন (স্বাদ অনুযায়ী)
৭. হলুদ
৮.আদা বাটা (৫০ গ্রাম)
৯. কাঁচা লঙ্কা বাটা (৮টা মতো)
১০. তেজপাতা (৩-৪টি)
১১. গোটা গরমমশলা
১২. কাজু
১৩. কিসমিস
১৪. চেরী
১৫. গরম জল (২ মিনিট গরম করতে হবে)

রন্ধন প্রণালী :
প্রথমে চালটা ভেজে তারপর ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে রাখতে হবে। মাছ এ নুন হলুদ মাখিয়ে নিয়ে প্যান এ তেল গরম করে ভেজে নিতে হবে নরম করে। এরপর ওই তেলটার সাথে অর্ধেক ঘি মিশিয়ে ভালোভাবে গরম করে নিতে হবে, তাতে তেজপাতা আর গোটা গরমমশলা একটু ভেঙে ফোড়ন দিতে হবে। তারপর তাতে চালটা দিতে হবে। একটু নাড়াচাড়া করে নিতে হবে। সামান্য ভাজা ভাজা হলে তাতে আদা লঙ্কা বাটা মিশিয়ে নেড়েচেড়ে নিতে হবে। পরিমান মতো নুন ও সামান্য হলুদ দিয়ে মিশিয়ে নিতে হবে, চালটা যেন বেশী ভাজা না হয়। এরপর এতে গরম জল ও কিসমিস দিতে হবে। ভালো করে নেড়ে তারপর ফুটিয়ে নিতে হবে। জল শুকিয়ে আসলে যখন অল্প জল থাকবে তখন চিনি, বাকী ঘি,আর ঘি এ ভাজা কাজু, গরমমশলা গুঁড়ো দিতে হবে। নেড়েচেড়ে দিয়ে গ্যাস বন্ধ করে দিতে হবে। মাছের টুকরো গুলো তাতে দিয়ে ঢাকা দিয়ে রেখে দিতে হবে কিছুক্ষণ। যখন জল একদম শুকিয়ে যাবে তখন ঢাকনাটা একটু ফাঁক করে গরমটা বের করে দিতে হবে, নাহলে বেশী সেদ্ধ হয়ে যাবে চালটা। শেষে ভাজা কাজু ও চেরী দিয়ে সাজিয়ে দিলেই তৈরী হয়ে যাবে ইলিশ মাছের পোলাও।

এটা মাছ ছাড়াও করা যায় সেক্ষেত্রে মাছ ভাজা টা না দিয়ে বাকিটা একই রকম থাকবে। পুরোটাই তখন ঘি তে হবে। পরিমান গুলো একই থাকবে। ১ কেজিতে ৬-৭ জনের হয়ে যাবে।




ছবি সহ এই রান্না টি পাঠিয়েছেন কোলকাতার বধূ সহেলী চক্রবর্তী।

Wednesday, August 6, 2008

মাটন মেজাজি:

উপকরণ:

১. মটন ৫০০ গ্রাম (ভালো করে ধোয়া ও ছোটো করে কাটা)
২. পেঁয়াজ বাটা (১টা বড়)
৩. আদা-রসুন বাটা
৪. পোস্ত ও সরষে বাটা
৫. নুন (স্বাদ অনুযায়ী)
৬. হলুদ (১/২ চা’চামচ)
৭. কাশ্মীরি লঙ্কা গুঁড়ো (১/২ চা’চামচ)
৮. টক দই (১/২ কাপ)
৯. পেঁয়াজ ঝিরি ঝিরি করে কাটা (২ টো )
১০. সরষের তেল (৬ টেবল চামচ)
১১. মাঝখান থেকে চিরে নেওয়া লঙ্কা(৮টা)
১২. লঙ্কা বাটা (২টো)

রন্ধন প্রণালী :
মটনকে টক দই, পেঁয়াজ, আদা, রসুন বাটা, হলুদ, লঙ্কা গুঁড়ো মাখিয়ে ১ ঘন্টা ম্যারিনেট করো। তারপর ওটাকে প্রেসার কুকারে সেদ্ধ করে নাও নুন দিয়ে। সেদ্ধ হলে নামিয়ে নাও। কড়াইতে তেল দিয়ে ঝিরি ঝিরি করে কাটা পেঁয়াজ মুচমুচে করে ভেজে তুলে রাখো। এবার কড়াইতে বাকি তেল দিয়ে তাতে সেদ্ধ মাংস দিয়ে কষাও, যতক্ষন না তেল ছেড়ে দেয়। তেল ছাড়লে তাতে পোস্ত ও সরষে বাটা, লঙ্কা বাটা দাও। সব মশলা যখন মাংসের সাথে মিশে যাবে, তখন ১ চা’চামচ সরষের তেল ছড়িয়ে নামিয়ে নাও। তারপর প্লেটে ঢেলে তার ওপর মুচমুচে ভাজা পেঁয়াজ ছড়িয়ে দাও। আর ওপরে মাঝখান থেকে চিরে নেওয়া লঙ্কা ছড়িয়ে গরম গরম পরিবেশন করো ।
খুব ভালো লাগবে গরম পোলাও, পরোটা বা প্লেন রুটির সাথে।








মথুরা থেকে ছবিসহ এই রান্না টি পাঠিয়েছেন আমাদের বন্ধু ঝুমা মুখার্জী।

রসগোল্লা :

উপকরণ :

১. full fat milk,

২. লেবু বা ভিনিগার,
৩. চিনি,
৪. জল,
৫. গোলাপ জল।

রন্ধন প্রনালী : প্রথমে full fat milk দিয়ে ছানা বানিয়ে নিতে হবে। ছানা বানানোর জন্য লেবু বা ভিনিগার ব্যবহার করতে পারো। এবার ছানাটাকে চেপে জল বার করে, মিহি করে চটকে নিতে হবে। আমি রুটি বানানোর বেলনা দিয়ে কয়েকবার পিষে নিই । এবার ছানা দিয়ে ছোটো ছোটো বল বানিয়ে নিতে হবে। রস বানানোর জন্য প্রেসার কুকারে ৩ কাপ মতো জল এ দেড় (১ ১/২) কাপ মতো চিনি দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিয়ে তাতে ছানার বল গুলো ছেড়ে দিতে হবে। এতে ১২টা মতো রসগোল্লা হবে। প্রেসার কুকারের ঢাকনা লাগিয়ে মাঝারি আঁচে ১০ থেকে ১২ মিনিট রান্না করে নাও । ঢাকনা খুলে কয়েক ড্রপ গোলাপ জল দিয়ে দাও । রসগোল্লা তৈরী ।







সেন্ট লুই, ইউ.এস.এ. থেকে অমৃতা মজুমদার রসগোল্লা বানানোর এই সুন্দর আর সহজ পদ্ধতি পাঠিয়েছেন ছবি সহ।

গুলাব জামুন :


উপকরণ:

১. মিল্ক পাউডার (৩ কাপ)
২. ময়দা (১ কাপ) + বেকিং পাউডার (১ টেবল চামচ) অথবা
ময়দা (১/২ কাপ) + selfrasing flour(১/২ কাপ) + বেকিং পাউডার ( ১ টেবল চামচ)
৩. ঘি (২ টেবল চামচ)
৪. ছোট এলাচ পাউডার (১ চা’চামচ)
৫. চিনি (৫ কাপ)
৬. জল (৭ কাপ)
৭. প্যাকেট বা ফ্রেস ক্রীম (২৫০মিলি বা তারও কম)
৮. তেল (২৫০মিলি) + ঘি (২ টেবল চামচ) [ ভাজার জন্য ]
৯. গোলাপ জল (ইচ্ছে অনুযায়ী)
১০. জাফরান (ইচ্ছে অনুযায়ী)

রন্ধন প্রণালী:
প্রথমে রসটা তৈরী করো। এটা এক তারের রস হবে, প্রয়োজনে আরও একটু চিনি দিতে পারো। এইবার ময়দা, মিল্ক পাউডার, বেকিং পাউডার, ১ টেবল চামচ গলানো ঘি, এলাচ পাউডার ভালো করে মিশিয়ে ক্রীম দিয়ে ধীরে ধীরে মাখো। আটা মাখার মতো নরম হওয়া চাই dough টা। বাকি ঘি dough তে মাখিয়ে দাও। যদি মনে করো তবে সামান্য ক্রীম এর সাথে জাফরান মিশিয়ে দিতে পারো ভালো গন্ধের জন্য। ঘি মাখানোর আগেই ওটা দিতে হবে। এইবার ওই dough থেকে লেচি নিয়ে গোল্লা পাকাও। তেল ও ঘি ভালো করে গরম করে নাও। তারপর গ্যাসটা কমিয়ে দাও। আস্তে আস্তে ৩-৪টে করে ছাড়ো। দুপিঠ ভালো করে গাঢ় বাদামী করে ভেজে তোলো। সবগুলো ভেজে গরম রসে ফেলো। ১-২ মিনিট ফুটিয়ে গ্যাস বন্ধ করে দাও। ঠান্ডা হলে ওতেও গোলাপ জল ১ টেবল চামচ মেশাতে পারো। এরপর ২-৩ ঘন্টা রেখে পরিবেশন করো। তবে পরিবেশন করার সময় মাইক্রোওয়েভ এ গরম করে দিলে ভালো হয়। নরম তুলতুলে গুলাব জামুন তৈরী।




ফিজি থেকে গুলাব জামুন করে ছবিসহ পাঠিয়েছেন আমাদেরই আরেক বন্ধু শুচিস্মিতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

Tuesday, August 5, 2008

সন্দেশ :

উপকরণ :

১. দুধ (২ লিটার)
২. চিনি (৩/৪ কাপ)
৩. লেবুর রস (১ ১/২ টি)
৪. মাখন (১/২ চামচ)

রন্ধন প্রণালী :
দুধ ফুটিয়ে তাতে লেবুর রস দিয়ে প্রথমে ছানা বানাতে হবে। ছানা থেকে ভাল করে জল ছেঁকে নিতে হবে। ছানা আর চিনি আগে থেকে মিক্স করে নিতে হবে। কড়াতে অল্প মাখন লাগিয়ে হালকা আঁচে ছানা আর চিনির মিশ্রনটাকে নাড়তে হবে। ঘন হয়ে এলেই ঠান্ডা করে সন্দেশের মোল্ডে নানারকম আকারে সন্দেশ তৈরি করা যাবে।






সান দিয়েগো, আমেরিকা থেকে সহজ ভাবে সন্দেশ বানানোর পদ্ধতি জানালেন আমাদের বন্ধু দেবলীনা সেন।

কমলাভোগ :

উপকরণ:
১. Full cream দুধ,
২. সামান্য সুজি,
৩. imitation orange flavor,
৪. yellow food color,
৫. চিনি,
৬. জল.


রন্ধন প্রণালী:

দুধটাকে ছানা বানিয়ে নাও। এবার ছানার জল সম্পূর্ণভাবে ঝরিয়ে ছানাটাকে ভালোভাবে মাখতে হবে। যখন একদম ভালো করে মাখা হয়ে যাবে তখন সামান্য সুজি, একটু imitation orange flavor আর সামান্য yellow food color দিয়ে দাও। ভালো করে মিশ্রণটি ফেটাতে হবে যাতে color টা ভালোভাবে মিশে যায়। এবার প্রেসার কুকারে জল ও চিনি দিয়ে ফোটাতে বসিয়ে দাও, রস বানানোর জন্যে। যখন টগবগ করে ফুটতে থাকবে তখন ঐ ছানা-সুজির মিশ্রণ থেকে ছোট ছোট গোলা বানিয়ে প্রেসার কুকারে দিয়ে দাও। আমি রসের মধ্যেও সামান্য orange flavor দিয়ে দিই । এরপর প্রেসার কুকারে whistle টা খুলে দিয়ে আমি 25-30 মিনিট রেখে দিই। ব্যস হয়ে গেল রেডি কমলাভোগ। আমি এইভাবেই করি আর খেতেও ভীষণ ভালো হয়।







লস্ অ্যাঞ্জেলস্, ইউ.এস.এ থেকে কমলাভোগ তৈরী করে ছবি সহ পাঠিয়েছেন রূপা ভট্টাচার্য্য।

রূপসী রুই :











শুচিস্মিতা (ঝুম) সেন
দোহা, কাতার।

Monday, August 4, 2008

আনারসী মাংস ও ফল বাহারি পোলাও :











অনুপা লাহিড়ী এলার্ড
ইউ.কে

জিবে গজা :











শ্রদ্ধা পত্রনবীশ
অরেগন, উত্তর আমেরিকা

Sunday, August 3, 2008

টমেটো দিয়ে গোলাপ ফুল :







বেবী সাহা
ফিজি